গোয়েন্দা গিন্নি

আদনান সাহেব বেশ কিছু দিন ধরে চিন্তিত। তিনি এক সমস‍্যা আছেন। বাহ‍্যিক ভাবে মনে হতে পারে সমস্যা না। কারণ একটা উইল তার উত্তরসূরির কাছে পাঠাতে হবে। তবে এটা পাঠাতে তাকে ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে।কারণ এই উইলের জন‍্য Uncle Don নামে এক ব‍‍্যাক্তি উঠে পড়ে লেগে আছে। ঐ ব‍্যাক্তি তাকে নজর বন্দি করে রেখেছে।

তাই আদনান সাহেব প্রাইভেট ডিটেকটিভ ভাড়া করবেন বলে ভাবছেন। আসলে তিনি যদি উইল নিয়ে যান সেটা জানাজানি হয়ে যাবে। আর বেশি দেরি করলে হয়ত সুযোগ বুঝে তার বাসায় হামলা করবে।

“ইন্টেলিজেন্স প্রাইভেট ডিটেকটিভ” এজেন্সি থেকে একজনকে হায়ার করলেন। ডিটেকটিভের নাম আমান।
সে আসলে শখের ডিটেকটিভ।এসব তার ভালো লাগে।তাই এই এজেন্সিতে চাকরি নেয়। তবে এটা তার প্রথম কেস।

তো, মিস্টার আমান আপনি তো জানেন কি জন‍্যে আপনি এখানে? আসলে এই ব‍্যাপারটি খুবই গোপনীয় রাখতে চাই। যদি ঐ লোকেরা জেনে ফেলে তবে আপনার লাইফ রিস্ক হতে পারে। কারণ এই উইলের সম্পত্তি প্রায় দুশো কোটির। এই উইলটা আপনাকে মিস্টার রিচার্ড টমাসের কাছে পৌছাতে হবে। আরেকটা ব‍্যাপার এই উইল যিনি করেছেন তিনি এই উইলের জন‍্যই পাঁচ বছর আগে এখানে বেড়ানোর কথা বলে আমার এখানে রেখেছেন। যাতে কেউ তার নিউইয়র্কের বাড়ি থেকে কেউ চুরি করতে না পারে। টমাস হচ্ছে মিস্টার রিচার্ড আলভেসের ছেলে। উনিই এটা দিয়েছেন।এখন তিনি নিউইয়র্কের হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছেন।

এতোক্ষণে আমান কথা বলল, জিঙ্গেস করল, কিন্তু উইলটা চুরি করতে চাওয়া লোকটা এখানে কিভাবে?

আসলে ঐ লোকটাই আলভেসের P.A. ছিল। কিন্তু ওর আসল পরিচয় ও রিচার্ড পরিবারের একজন। আলভেসের নাতি। তবে উনি তার বাবা কে বের করে দেন। কারণ তারা বাবা বিভিন্ন ক্রাইমকে জড়িয়ে ছিল।Don এর বাবা বিয়ে করার আগের ঘটনা এটা। ডন পরে সব জানতে পারে এবং এই ফন্দি করে উইলের জন‍্যে ।

ঠিক আছে আদনান সাহেব। আমি ব‍্যাপারটা বুঝতে পেরেছি।

তারপর আদনান সাহেব আমান কে একটা প‍্যাকেট করা একটা খাম দেন যাতে হয়ত উইল রয়েছে।আমান ভাবল …………….

বিকেল পাঁচটা বাজে। আমান একজনের জন‍্য অপেক্ষা করছে। মহীন পার্কের সামনে।

কিছুক্ষণ পর একটা মেয়ে আসে। তার নাম ফারিহা।

তারা দুজন হাটছে আর কথা বলছে। একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকল। চিকেন ফ্রাই আর চাউমিন অর্ডার করে।

ভাবছেন কাজ রেখে আমান এখানে কেন?
আসলে সে কারো মনে সন্দেহ রাখতে চায়না। কারণ কয়েকজন লোককে সে দেখেছে যারা কাউকে খুজছে। তার মনে হলো তাকে এখনো চিনতে পারেনি।

খাওয়া শেষে তারা হাটতে থাকে আবার। সন্ধ্যা হয়ে গেছে। দিনের আলো ফুরিয়ে যেতে শপিংমল আর দোকানের ঝলমলে আলো জ্বলে উঠল।

হঠাৎ ফারিহা অনুভব করল কেউ তাদের ফলো করছে। আসলে সারাক্ষণই করছিল। তবে এই বার আমানও বুঝে গেল যে তাকে চিনে ফেলেছে।
তাই সে ফারিহা কে বলল, তুমি ঐ বাড়িটার দিকে চলে যাও। ঐখানে একটা গলি আছে। ঐদিকে গিয়ে জসিম স্টোরের সামনে অপেক্ষা করো। জলদি….

ফারিহা কথা না বাড়িয়ে চলে গেল। এদিকে আমানও শপিং সিটির একদিকে গিয়ে অন‍্যদিকে বের হয়ে গেল।

কিন্তু যারা ফলো করছে তারা ঐদিকে গেল না। কারণ তাদর আরেক সহকারি আমানের কথা বলার সময় শুনে ফেলেছ। তারা মোট চারজন। লম্বা করে ফর্সা লোকটা এদের নেতা।সায়মন নাম। বাকি দুটো কালো ও একটু মোটা। আর একটা একটু হাবা টাইপের। হাবার মতো দেখতে বলে তাদর সঙ্গে রেখেছে।এতে গোপন তথ‍্য আনা যায়।কেউ সন্দেহ করে নাহ।

তারা সোজা বামে মোড় নিয়ে জসিম স্টোরের দিকে চলে গেল। অনেক বড় দোকান। সব কিছুই পাওয়া যায়। ঐখানে গিয়ে দোকানের একপাশে দেখতে পেল ডিকেটটিভ টাইপের পোশাক পড়া লোক। তারা চারজন দৌড়ে গিয়ে ধরল পেছন থেকে। কানের কাছে বলল, বেশি বাড়াবাড়ি করো না।

কিন্তু লোকটার মুখ দেখে তার অবাক। সে আমান নয়। রেগে গেল। মনে হলো হয়ত আমানেরই লোক। তাদের ফাকি দিবে বলে এই সাজে। রেগে গিয়ে জিঙ্গেস করল সে এই পোশাকে কেন?
লোকটা বলল, আরে মশাই কালকে আমাদের winter festival করছি তাই মঞ্চ অভিনয় করব বলে এসব কিনছি।ঐ দেখুন আমার আরো সাথি। সবাই সায়মনের দিকে থাকালো। সায়মন বুঝল বেশি ঝামেলা করলে পুলিশ আসতে পারে। তাই বলল, দুঃখিত আসলে আমার এক বন্ধু কে খুজছি।

লোকটা ও রেগে গিয়েছে।বলল, যত্তোসব।পাগল…..
এই কথা শুনে তো সায়মনের মাথা গরম হয়ে উঠল তবে কিছু করল না।

তারা বেড়িয়ে আসতে লাগল। তখন লোকটা পুলিশ কে ফোন করল। কারণ সন্দেহ করছে তাদের।

এই দিকে কফি হাউজ স্ট্রিটে আসতেই পুলিশ। গাড়ি থামিয়ে জিঙ্গেস করল। সায়মন বলল, তারা ঘুরতে বেড়িয়েছে। কিন্তু পুলিশ তাদের সার্চ করল। কিন্তু কিছুই পেল না।

তারা যেতেই হাবু টাইপের লোকটা জিঙ্গেস করল, তু-তুমাদের সাথে তো নাইফ আর রিভলবার ছিল? সে বেশ অবাক হয়েছে দেখে অন‍্য তিন হাসতে থাকল।বলল, আরে বোকা সব তো তর কাছে।
একথা শুনে বনি তার জ‍্যাকেটের পকেটে রিভলবার পেল। জিঙ্গাসু দৃষ্টিতে থাকাতে সায়মন বলল, ঐখানেই দেখেছি লোকটা কাউকে ফোন করছে। বুঝে ফেলেছ কাকে। তাই তকে বাইরে রেখে যখন পাবলিক টয়লেটে ঢুকলাম নাইফ গুলো শু জুতার ভিতরে আর রিভলবার তর কাছে। আর তুই পুলিশ দেখেই পিছন চলে যাবি জানতাম। আর পুলিশ ব‍্যাটারাও যে বেকুবের মতো সার্চ করবে জানি। ব‍েস….অল ক্লিয়ার?

হুমম মানতে হবে বস বলে সাথের দুজন হাসতে লাগল।সায়মন ও একটু গর্ববোধ করল।
আটটা হয়ে গেছে। এদিকে আমান বন্ধুর দোকানে ফেসে গেছে। বন্ধু একটু বসতে বলেছে। সে এক বাসায় গিয়েছে তাদের laptop টা ঠিক করতে। বন্ধুকে দেখে তাকে বসিয়ে গেছে। আমান ভাবল ওরা এখানে খুঁজে পাবে না। তারা অন‍্য জায়গায় খুঁজবে।

কিন্তু না। সায়মন তার দল নিয়ে ঠিকিই চলে আসল। সামনের রাস্তা দিয়ে চলেই যাচ্ছিল।কিন্তু তার কাছেই আসল। আমান মুখে মাস্ক দিছে। সায়মন প্রথমে তাকে জিঙ্গেস করল, কোনো গোয়েন্দা মত জ‍্যাকেট পড়া লোক দেখেছেন?
সে বলল, না।
সায়মন বলল, কিন্তু আমি দেখেছি।
আমান চমকে উঠল।
সায়মন বলল, অনেক লুকোচুরি খেললাম। এবার ভালোয় ভালোয় চলো।

আমান বুঝল এখানে তারা ঝামেলা করতে চায় না। ভাবতে থাকল আর তাদের সাথে বেড়োবেই ঠিক তখন এক ছোট্ট ছেলে সায়মনের গায়ে ধাক্কা খায়। অন‍্য এক ছেলে তাড়া করেছিল তাকে। হঠাৎ ধাক্কা খেয়ে পড়েই যাচ্ছিল অন‍্যরা ধরে ফেলল। সায়মন রেগে তাদের ধমক দিল আর গালিগালাজ করতে থাকল। এই সুযোগে আমান হারিয়ে গেল তাদের কাছ থেকে। ছেলে দুটি যাওয়ার পর পরই খেয়াল হলো। সায়মনের রেগে ত আগুন। চারদিকে তাকাল। রাস্তায় কেউ নেই।শুধু এক লোক শাল গায়ে দিয়ে ছোট্ট এক ছেলের হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সামনে এক গলি দেখতে পেয়ে দৌড় দিল। কিন্তু পেল না। হঠাৎ কি মনে হলো আগের জায়গায় এলো। এসেই হাত দিয়ে অন‍্য হাতে কিল মেরে বলল, ইস…..শিট ঐ ব‍্যাটাই ছিল।

দেরি না করে আগের ঐ জসিম স্টোরের যেতে দিকে লাগল। কারণ ঐখানে এখন মেয়েটার সাথে দেখা করার কথা।
পেয়েও গেল। এদিকে আমানও এখন দৌড় দিল। তার সব প্ল‍্যান নষ্ট হলো। কিছুই কাজে আসল না। দৌড়াতে দৌড়াতে চলল স্কুলের দিকে। ঐখানে ঘাপটি মেরে থাকা যাবে।কিন্তু স্কুলে ঢুকতে হলে দেয়াল টপকানোর কথা মনে আসল না। ইতিমধ্যে সায়মনদের অনেক পিছনে ফেলে দিয়ে এসেছে শর্টকাটে গিয়ে। স্কুলে কাছাকাছি এসে গেছে হঠাৎ হুমড়ি খেয়ে পড়ল আমান। জুতার ভিতরেও পাথর ঢোকার কারণে ব‍্যাথা পেয়েছে। হাটুতে ব‍্যাথাও পেয়েছে। বসে জুতো খুলতে লাগল। ঠিক তখনিই এসে হাজির সায়মন। দুধারে দেয়াল।পিছনেও। সামনে সায়মন। বুঝল আর বাচা গেল না। তাই কিছু করার চেষ্টা করলনা। ফারিহা ত ভয়ে আতঙ্কে কাপতে লাগল। শীতও যেন হার মানায়।
সায়মন রিভলবার বের করল। অন‍্য দুজন নাইফ। বলল, ভালো চাও তো খামটা বের কর।নাহলে দুজনেই এখন
মরতে হবে।অনেক জালিয়েছ।
আমান ফারিহার দিকে তাকায়।সে করুন চোখে আমানের দিকে তাকিয়ে আছে। আমান ভাবল খামটা না দিলে ফারিহার ক্ষতি করতে পারে। আর নিজেকে দোষতে লাগল।কারণ সেই ফারিহাকে আসতে বলেছিল।ফারিহাকে একদিন প্রোপোজ করায় মজার ছলে বন্ধু আমানকে বলেছিল তুমি যদি গোয়েন্দা এজেন্সির একটা কেস সলভ করো তাহলে একসেপ্ট করব।আর এজন্যই ফারিহাকে এই কেসে নিয়ে আসা। যেন দেখতে পারে আমান কতটা ভালো গোয়েন্দা।

সে খামটা দিয়ে দিল। তারা খুলে দেখল উইলের বদলে একটা চিরকুট। ইংরেজি অক্ষর: vlr xob x clli xub alk

কিছু বুঝল না তবে এটা মনে আজে তার বস বলেছিল উইলের বদলে কোনো কোড থাকতে পারে।হয়ত উইল কোনো ব‍্যাংকে আছে এটা তারিই বল্টের কোড।
সায়মন খুশি মনে তাদের ছেড়ে চলে গেল।

এদিকে আমান পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়েছে। ভাবছে তার চাকরিও থাকবে না আর আজকের এই বোকামির কারণে ফারিহা ও তাকে বিয়ে করবে না।

হাটতে থাকল। দুজনের কোনো কথা নেই। হাটতে হাটতে এলো এক ক্লিনিকের সামনে আসল। দোতলা বিল্ডিংয়ের উপরে বন্ধুর কেবিন থেকে আলো আসছে। ফোন দিল। তারপর গিয়ে গাড়ির চাবি আনল ফারিহাকে পৌছে দিবে বলে।এদিকে টমাস মেইল করল যে আধঘন্টা আগে আমি হোটেল সান পাওয়ারে এসেছি। তুমরা চলে এসো।
আমান কি করবে বুঝতে পারছিল না। তারপর ড্রাইভিং সিটে বসে হোটেলের দিকে যেতে লাগল। ফারিহা চুপচাপ বসে আছে। এমন ভয়ংকর অবস্থায় কখনও সে পড়েনি।কেমন জানি এলোমেলো হয়ে গেছে।আমান কিছু বলছেনা তাকে।
আদনান সাহেব ও মেইল করে বলেছেন যে, আমি জাপানে পৌছে গেছি। আশা করি তুমি খামটা পৌছে দিয়েছ।
আমান মেইলের উত্তর দেয়নি।

এদিকে সায়মন আর তার দলবল নিয়ে uncle don এর বাড়িতে গেল। কাগজ টা দেখে খুশি হয়ে বললেন, জানতাম এরকমই করবে।তাই আমি ওর বাড়িতে হামলা করিনি। এত বড় উইল বাড়িতে রাখবেনা। আজ আমার আশা পূর্ণ হলো।
হা হা হা হা……………….

এদিকে তারা হোটেলে পৌছে গেছে। 201 রুমে ঢুকল। পরিচয় পর্ব শেষ করে আমান বলল, মিস্টার টমাস আমি খুব দুঃখিত যে আমি আপনার উইলটা আপনার সামনে হাজির করতে পারিনি।আসলে……….

It’s ok…. মিস্টার আমান। আমি জানতাম এমনিই হবে।

আমান যেন কিছু বুঝতে পারছে না। সে ত খুব ভয় পেয়েছে।
টমাস বললেন, আমি জানতাম যে ডন কিছু একটা করবেই।তাই ত আমি মিস ফারিহা কে হায়ার করলাম।

আমানের যেন দম বন্ধ হার জোগাড়।
ফারিহা আর টমাস হাসতে লাগলেন।
ফারিহা বলল, আসলে আমিই উনার সাথে contact করি। আমার ভয় ছিল যে তুমার বিপদ হতে পারে। তাই তুমার সাথে রেস্টুরেন্টে ঢোকার পর তুমি যখন ওয়াশরুমে গেলে তখন আমি আমার কাছে নিয়ে নিই। আর এর জায়গায় ঐ কাগজটা রাখি।
সরি…..তুমায় কিছু বলিনি।উইলটা টমাস কে দিল

আমান বোকা বোকা হয়ে গেল। হাসল।তারপর জানতে চাইল কাগজটার কোডের কথা।

এদিকে ডন কোডটা দেখে ভাবল এটা “সিজার সাইফার” কোড। পরে কোড বিশ্লেষণ করল………
করেই ত ডনের মাথায় হাত
লেখা ছিল

you are a fool axe don-(তুমি একটা নির্বুধ গাধা জন)
এই মুহূর্তে পুলিশ হাজির। সবাই কে গ্রেফতার করল। বলল,আমাদের অন‍্য রকম মনে হচ্ছে।কি ভেবেছিলে অস্ত্র পাইনি। আমার বোকা। একথা বলে তার শার্টের কলার থেকে bug আর gps cheap টা বের করল। সায়মান বোকা ভনে গেল। আসলে অফিসার পাকা প্রমাণের অপেক্ষায় ছিলেন আর সবাইকে ধরতে চেয়েছেন।
তার ফারিহা কে জানালেন।

এদিকে টমাসের সাথে ডিনার শেষে তারা এখন রাস্তায়। ড্রাইভিং করতে করতে বলল, আমাকে ওদের হাত থেকে বাচানো আর ধরা খাওয়া কি তুমার প্ল‍্যানে ছিল?
হাসল ফারিহা।
আমান ভাবতে লাগল যে ফারিহাকেও পেল না। আর চাকরিও করতে পারবে না ঐ এজেন্সিতে।

ফারিহার বাড়ির সামনে এসে গেল।নেমে জানলার দিকে চেয়ে জিঙ্গেস করল, তুমি যে প্রোপোজালের আংটি কিনেছ। কি করবে?
জানিনা বলতে বলতে বের করল। আংটির লাল বক্সটা।কিন্তু খুলে দেখল নেই। অবাক হলো। আর নিজেকেই যেন বলতে লাগল, ধেৎ….আজ দিনটাই আমার জন‍্য bad luck।

ফারিহা হাসল। হাত দেখালো। ডায়মন্ডের রিংটা ঝিলিক করল। বলল, সুন্দর না………বলে মিষ্টি একটা হাসি দিল।
আমান বলল, কালকে কি দেখা করবেন, মিস গোয়েন্দা মেম?

noway…..বিয়ের আগ পযর্ন্ত আর না বাপু।একদিন তুমার সাথে থেকেই যা অবস্থা।

আমান হাসল। বলল, বাকিটা জীবন তুমি সামলাবে গোয়েন্দা গিন্নি…………

লেখক : সাইফুল ইসলাম রবিন ( Saiful Islam Robin)

Send private message to author
What’s your Reaction?
1
7
1
0
0
1
0
Share:FacebookX
Avatar photo
Written by
Saiful Islam Robin
5 2 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments

Locbook Platform

Locbook is an independent platform for aspiring writers

error: Content is protected !!